১৩/১১/১৯৯৯-আতাউরের ভিজিট

শনিবার, মাঝিরা সেনানিবাস, ১৫৫০ ঘণ্টা

আজ আতাউর (মুজিব কাকার ছোট ভাই) তাঁর বউ, শালি (নাজমুন্নাহার), এবং এক শ্যালক নিয়ে আমার এখানে আসলো। মজার পাব্লিক। সউদি আরবে থাকে।  সারখখন সুধু টাকা আর টাকা। তাঁর শ্বশুরের এই আছে, ওই আছে, সে এই পাবে, সে ওই পাবে। কি জ্বালা। কিন্তু একটা  মজার বেপার লক্ষ্য করলাম। বউ এর থেকে শালির ওপর নযর বেশি। ব্যাপারটা আরও ভাল করে লক্ষ্য করলাম। চোখে পরার মতো মাখামাখি। কিনতু ওর বউ কিছু বলে না  কেন? আমার কিছু ব্যাখ্যা আছে। তা হুল এমনঃ

 (১)   আতাউর এর বউ খুব সর্ট। সে দেখতে খুব সুন্দুরি ও নয়। আর একবার যখন বউ পোরানো হয়ে যায়, তখন নতুন একজন মাগনা পেলে খারাপ কি?

(২)  আতাউর এর বউ শিক্ষিত না খুব এতটা। কিন্তু ওর শালি আবার বেশ শিক্ষিত।

(৩) আতাউর এর বউ সম্ভবত ব্যাপারটা বুঝে কিন্তু কিছু না বলার  কারন সম্ভবত যে, সে জানে তাঁর মতো এক জন মেয়ে আরেক বার স্বামী পাওয়া অনেক কষ্টের।

(৪)   সে মেনে নিয়েছে।

বিবাহ জীবন এক বিচিত্র জীবন। কে যে কখন কাকে কিভাবে চায়,তাঁর কোন রুল নাই। কলহ আর রাগের শেষে যদি অনুরাগ না থাকে, তাহলে  দাম্পত্য জীবনের শেষ মুহূর্তটিও বিপদ জনকই থেকে যায়। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *