১৮/৮/২০২৪-শেখ হাসিনার কি হতে পারে

হাসিনার ডিপ্লোমেটিক মুভে ভুল ছিলো।

চীন তার সহযোগিদেরকে যতোটা সামাল দেয়, ভারত কখনোই সেতা করে না। যেমন শ্রীলংকাকে চীন যেভাবে অর্থনইতিক ভাবে সাহাজ্য করে তাদেরকে সামাল দিলো এটা ভারত কখনোই করবে না। চীন তাদের সহযোগি আফ্রিকান দেশ গুলিকে যেভাবে অউন করে অন্য কোনো দেশ তা করে না। ফলে হাসিনার দরকার ছিলো ভারতের বদলে চীনকে পাশে রাখা।

উত্তর কোরিয়াকে সারা দুনিয়ার বিরুদ্ধে গিয়েও চীন তাকে বাচিয়ে রেখেছে। রাশিয়ার সাথে চীনের সম্পর্ক, ইরানের সাথে আরব দেশ গুলি যেভাবে আমেরিকাকে উঠাচ্ছে আর বসাচ্ছে এটার পিছনেও চীনের অনেক ভুমিকা আছে। এই ভু রাজনৈতিক গেমটা হাসিনা বুঝে উঠতে পারেনি।

যদি হাসিনা ১০ ট্রাক মামলা, ২১ শের গ্রেনেড হামলা, এই বিষয়গুলি যদি হাসিনা আন্তর্জাতিক কোর্টে নিয়ে যেতেন তাহলে তারেক জিয়া কখনোই লন্ডনে এসাইলাম পেতেন না। অন্যদিকে হাসিনার শাশনামলে যেঁ পরিমান মানুষ নিপিড়িত নির্যাতিত এবং অকাম গুলি তরতাজা ভাবে প্রমান আছে তাতে আওয়ামীলীগের ২ লাখ লোকের ফাসি হলেও কম হবে। আর এই ত্রাসের রাজত্ত কায়েমের জন্য প্রতিবারই ভারতের সহযোগীতা ছিলো বলে সারাটা দুনিয়া জানবে। আর ঠিক এ কারনে হাসিনার শাসনামল যতোদিন বতর্কিত থাকবে ভারত ততোদিন এর জ্বালা ভগ করবে। এ অবস্থায় হাসিনাকে ভারতে অনির্দিষত কালের জন্য এসাইলামে রাখাও ভারতের জন্য নিরাপদ না।

এছাড়া ভারত যদি হাসিনাকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করে, দেখা যাবে ভারতের ৭ সিস্তার খুব দ্রুতই ভারতের হাতছাড়া হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। এর কারন একটাই-বর্তমান সরকার যদি চীনের সহযোগিতা নেয় তাহলে ভারতের ৭ সিস্টার শেষ।

ঠিক এ কারনে ভারত যত দ্রুত সম্ভব হাসিনাকে ভারত থেকে ছেড়ে দিতে হবে। অথবা তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে শাস্তির মুখুমুখি করিয়ে দেয়া ছাড়া ভারতের কোন বিকল্প নাই। অথবা তাকে বাংলাদেশেই পাঠিয়ে দিতে হতে পারে, তা না হলে ভারতের ভিতরেই একটা বিশৃঙ্খলা হতে পারে।

রাজনীতির ময়দানে আরো একটা খেলা হয়-জীবননাশ। হাসিনাকে স্লো পয়জনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে অসুস্থ করে ফেলা, মিডিয়ায় তার সাস্থগত কারন দেখিয়ে ধীরে ধীরে এক সময় মেরে ফেলা।