ACR

মেজর জেনারেল আনোয়ার কর্তৃক এ সি আর

মেজর জেনারেল আনোয়ার ১১ পদাতিক ডিভিশনে আমার জিওসি ছিলেন। উনি যখন বি ডি আর এর ডি জি ছিলেন, তখনো আমি একবার তার অধীনে ২৬ রাইফেল ব্যাটালিয়ানে মারিষ্যায় কাজ করেছিলাম। অনেকে অনেক কথা বল্লেও আমার কাছে লোকটিকে অনেক জেনুইন মনে হয়েছে। পরবর্তীতে তিনি ওম্মানের রাষ্টদুত হিসাবে প্রেষনে যান এবং অতঃপর বিদায়। 

কর্নেল আজিম কর্তৃক এ সি আর

১১ পদাতিক ডিভিশনে আমি যখন কাজ করছিলাম জি এস ও-২ (অপারেশন) হিসাবে, তখন লেঃ কর্নেল হাসান সোহ্রাওয়ার্দী ছিলেন জি এস ও-১, পরবর্তীতে জি এস ও -১ হিসাবে আসেন লেঃ কর্নেল আজিম। এই সময়ে আমি দুইজন কর্নেল ষ্টাফ পেয়েছিলাম, একজন কর্নেল বেলাল, আরেকজন কর্নেল ইকবাল করীম ভুইয়া। এই দুইজনেই পরবর্তীতে আর্মির সেনাপ্রধান হন। 

কর্নেল এহতেশাম কর্তৃক এসিআর

র্কনেল শাহাদাত জিএসও-১ এর দায়িত্ত শেষে কর্নেল এহতেশাম আসেন। তার আরেকটি পরিচয় হলো, তিনি আমাদের প্রয়াত প্রেসিডেন্ট এরশাদের আপন ভাগ্নে ছিলেন। যাই হোক, তিনিও আমার জিএসও ছিলেন মিলিটারী ডাইরেক্টরেট এ।  আমরা তখন মোট ৫ জন কোর্ষ্মেট মিলিটারী ডাইরেক্তরেটে কাজ করছি। অন্যদিকে অন্যান্য ব্রাঞ্চেও আরো গোটা ৪/৫ জন কোর্ষমেট কর্মরত ছিলো। যেমন মেজর আকবর, মেজর আলমগীর ইত্যাদি। 

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুবীন কর্তৃক এসিআর।

 

১১ পদাতিক ডিভিশন জিএসও-২ (অপারেশন) থেকে গানারী ষ্টাফ কোর্ষ করতে গিয়েছিলাম আর্টিলারী সেন্টার এন্ড স্কুলে। গানারী ষ্টাফ কোর্ষ শেষ করে আমার পোষ্টিং হয়েছিলো, আর্মি হেড কোয়ার্টারের জি এস ব্রান্স, ট্রেনিং ডাইরেক্টরেটে। তখন প্রাথমিকভাবে আমি ডিএমটি হিসাবে কয়েকদিন পেয়েছিলাম ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোস্তফা কামালকে। তার কিছুদিন পরেই এলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুবিন। উভয় ডাইরেক্টরই ছিলেন আমাদের এক্স মির্জাপুরিয়ান। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুবিন পরবর্তীতে আর্মির সেনা প্রধান হয়েছিলেন।