Skip to content

Major Mohammad Akhtar Hossain (Retd)

  • Home
  • About Us
  • My Diary
    • উচ্ছিষ্ঠ সময়ের রাজত্ব
    • Hand Written SGS Diary
    • 2nd Diary
  • Defense Journal and Others
    • Brexit-Part-1
    • Brexit-Part-2
    • Fundamentalism in Muslim World-Causes
    • Egypt Revolution-Its Effect on M East
    • Generation Gap
    • Hitler-From Unknown to a Dictator
    • Is Super Power Shifting? Who is Next?
    • Osama Bin Laden-Death and Aftermath
    • Political Instability & Eco Dev
    • Relationship Between IF and TG
    • PhD Thesis-Rise of Islamic…
  • Photo and Video Gallery
    • Akhtar Pics and VDOs
      • Major Akhtar (Single)
      • United States of Ameria (USA)
      • Peoples Republic of China
      • Haiti Tours
      • Republic of Georgia Tour
      • Turkey, Dominican, St. Pittsburg and Russia Tour
      • Kingdom of Saudi Arabia (KSA)
      • India Tour
      • Malaysia Tours
    • Home Tours
      • Chittagong and Nilgiri Tour
      • Khulna Div Tours
      • Sylhet Division Tours
      • Thanchi Tour
      • Coxes Bazar Tour
    • Mitul Pic and VDOs
      • Mitul Bhutan Tour
      • Mitul Chowdhury (Single)
      • Mitul NAEM Training
      • Mirpur Govt Bangla College
    • Ummika
      • Ummika Pic and VDOs
    • Konika
      • Konika Pic and VDOs
    • Family At A Glance
      • Mother Album (Single)
      • Mother in Law (Single)
      • Sister-Laila Khatun
      • Habib Bhai at Village
      • Safura Khala Album (Single)
      • Loving People Left
      • Touch-13
      • Village House
  • Army Documents
    • Protected Dox
    • CORO
    • Course Results
    • Pension
    • ACRs
    • UN Missions Info
  • Current Affairs
  • Contact Us
  • Privacy Policy
  • Menu

RSSL Details

RSSL Details

Protected: RSSL Excel_Dieyu

This content is password protected. To view it please enter your password below:

Protected: Back Up Diary and Google Drive 15 Sept 21

This content is password protected. To view it please enter your password below:

এই ডায়েরীর প্রতিটি কাহিনী এবং চরিত্র বাস্তব। কোনো কাহিনী বা চরিত্র কল্পনা নয়। শুধুমাত্র কিছু কিছু চরিত্রের নাম কাল্পনিকভাবে নামকরন করা হয়েছে কিন্তু কাহিনীর মূল বিষয়গুলি কোনো না কোনো সময় বাস্তবে ঘটেছে। মনগড়া কোনো কাহিনী এখানে স্থান পায় নাই। চরিত্রগুলি ছিলো এবং সমাজের মধ্যেই বিরাজমান। এদের প্রত্যেকের সাথে আমার কোথাও না কোথাও দেখা হয়েছে অথবা তাদের সাথে আমি জড়িত ছিলাম। যেসব লেখা Literature হিসাবে এসছে, সেসব কাহিনীগুলিও বাস্তব। হয়তো গোপনীয়তা কিংবা কোনো কিছুর বাধ্যবাধকতার কারনে আমি গল্পের আকারে একটা কাল্পনিক নামে তাদেরকে উপস্থাপন করেছি। অনেক লেখা সময়ের অভাবে খুবই সংক্ষিপ্ত আকারে লিখা হয়েছে এবং বিস্তারীতভাবে তা ব্যাখ্যা করা হয় নাই। এটাকে হয়তো সিনোপসিস বা ড্রাফট তথ্য হিসাবে বলা যেতে পারে। সময় এবং সুযোগ হলে সেগুলি আরো বিস্তারীত আকারে লিপিবদ্ধ করা হবে।-লেখক

Copy Rights Rule for My Articles on BDJ

Regarding the Copy Rights of the "Defense Journal" Articles, anyone can copy, attach and use the information for any further research use, personal use or share with someone without my permission. But, wherever, it would be used, please give a reference of the Publications. Other than those under "Defense Journal" publications, I am keeping the full Rights against any use of my other writes up. Please, refrain from using them without written permission from me. Thanks 

Site is ONLY Dedicated to KUMA Members

This site is entirely dedicated for KUMA Generation family members from the past till the time to come. There are some Articles for which general visitors have restrictions. If anyone wishes to go through those, I, personally will verify the person to qualify to read and comment on it. Those Articles are Password protected and are not accessible to all. Thereby, I will request you to put forward request basing on your personal involvement and relationship. Otherwise, your request may be turned off. Thanks for your good understanding and cooperation.

Copy Rights Rule for Our Family Photos and Galleries

Regarding Photo and Pictures, it is strictly prohibited to copy, download and use any personal pictures (either single or group) from this site without prior permission of the Admin. No one is allowed to use any of the Photo/picture of the individual/group anywhere. Clandestine download/save of such photo will be treated as violation of Copy Rights Rule and is subjected to breach of Law. 

২০/০৪/২০২২+ ৬৪

মৃত্যুর তারিখ কি আসলেই জানা নাই?

এ দুনিয়ায় জানা অজানা হাজার হাজার রহস্য আছে। আকাশ মন্ডলীর রহস্যের কোনো কিছু তো আমরা এখনো জানতেই পারিনি। এই মাটির ভুখন্ডেই ঈশ্বর আমাদের জানার বাইরে, দেখার বাইরে কত কিছু যে রেখেছেন, তার বইজ্ঞানিক প্রমানে আমরা তার ধারেকাছেও যেতে পারিনি। আমি এতোসবের মধ্যে যেতেও চাই না। জীবন বড্ড ছোট, আর এই ছোট্ট জীবনে অনেক রহস্য উতঘাটন না করেই যেমন আমাদের পূর্বসূরীরা চলে গেছেন, তেমনি আমাদেরকেও সেভাবেই অনেক কিছুই না জেনে চলে যেতে হবে। এটাই বাস্তবতা।

কিন্তু আমার কাছে সবচেয়ে বেশী আফসোসের মতো মনে হয় একটা ব্যাপার যে, ঈশ্বর আমাদেরকে তার পবিত্রগ্রন্থ এবং তার প্রিয়বন্ধু আর আমাদের রাসুলের মাধ্যমে অনেক কিছু জানালেও একটা বিষয় যেনো কোনোভাবেই খোলাসা করেন নাই। অথচ করতে পারতেন। আর সেটা হলো, কে কবে আমরা এই দুনিয়া ত্যাগ করবো সেটা। আমরা কে কবে চিরতরে বিদায় নেবো এর দিনক্ষন আমরা কেউ বলতে পারি না। আজো পর্যন্ত কোন বিজ্ঞানিক, কোনো দার্শনিক, কোন মনিষী কিংবা কোনো ধর্মযাযক কেউ আমাদের এই চলে যাওয়ার দিনক্ষন বলতে পারেননি। আল্লাহ সে ক্ষমতা কাউকে দেনইনি। কেনো দেননি? দিলে অন্তত আমরা বুঝতে পারতাম কি কখন করবো। একটা প্রিপারেশন নেয়া যেত।

ঈশ্বর কেনো এটা রহস্যজনক ভাবে গোপন রাখলেন এ প্রশ্ন যদি করি তাহলে জীবনের চাওয়া পাওয়া, ধ্যান ধারনা, হাহুতাশ ইত্যাদির অনেক কিছুর সুরাহা হয়তো হয়ে যেত। মানুষ লোভী হতে পারতো না, মানুষ স্বাধীনভাবে যা খুশী তা করতে পারতো না। খারাপ কাজ করতে পারতো না, ঘুষ, খুন, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ইত্যাদিও হয়তো কমে যেতো। অথচ কোথাও এর সমাধান নাই, কোথাও এ ব্কিযাপারে কোনো তথ্ন্তুয নাই। কবে আমার ওফাতের দিন, কবে আমি আর নিসশাস নেবো না। আমাকে যেতেই হবে। অথচ জানি না সেটা কবে। তারপরেও মাঝে মাঝে এই প্রশ্নটা আমার মনে আসে, আসলেই কি আমাদেরকে সেই ক্ষমতা বিধাতা দেন নাই নাকি আমরা জানি কিন্তু বুঝতে চাই না? এই প্রশ্নটা আমি কাউকে কখনো করি নাই কারন আমি জানি এর উত্তর কারো কাছেই নাই। আর করলেও অনেকে হয়তো আমাকে বিদ্রুপ করা ছাড়া অন্য কোনো মন্তব্য করবেন না। কিন্তু আমাকে আমি এই প্রশ্নটা অনেকবার করেছি, করেছি শুধু জানতে, কোথায় এর আসল রহস্য লুকিয়ে রেখেছেন বিধাতা। ধরে নেই, আমি এর উত্তর জানি। তাহলে এর ব্যাখ্যা কি? এই ব্যাখ্যায় যারা বিশ্বাস করবেন, তাদের জন্য শুধু এই লেখা। আর এটা শুধুই আমার মতামত।

আমি একজন মুসলমান, তাই আমি আল্লাহর বানী, আল্লাহর রাসুল এবং রাসুলের সমস্ত কথা মনেপ্রানে কোনো প্রশ্ন ব্যতিরেকে বিশ্বাস করি এবং পালন করার চেষ্টা করি। সেই বিশ্বাস থেকেই বলছি যে-আল্লাহ বলেছেন, তিনি এই দুনিয়া সৃষ্টি করতেন না, যদি না তিনি তার হাবীব, তার বন্ধু আর আমাদের রাসুলকে সৃষ্টি না করতেন। আবার সমস্ত মানবজাতীকে এটাও বলেছেন-“কুল ইন কুন্তুম তুহিব্বুন আল্লাহ, ফাত্তা বিউনি ইউহাবীব কুমুল্লাহ”। মানে যদি তোমরা আমাকে ভালোবাসো, তাহলে আমার হাবীবকে ভালোবাসো। এর মানে কিন্তু একটাই। আমাদের রাসুলের থেকে প্রিয়বান্দা তাঁর কাছে আর কেউ নেই, ছিলো না, আর থাকবেও না। আল্লাহ এটাও বলেছেন, তোমাদের জীবন প্রনালীর জীবন্ত ‘মডেল’ হচ্ছেন তাঁর এই প্রিয়বান্দা আমাদের রাসুল। তাকে এ-টু জেড ফলো করতে বলেছেন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, প্রতিটি কর্মে, প্রতিটি স্তরে। অর্থাৎ তিনি যেভাবে আচরন করেছেন, যেভাবে আরাধনা করেছেন, যেভাবে যা যা করেছেন, সমস্ত কিছুকে আমাদের ফলো করতে বলেছেন।

আল্লাহ এই রকম একজন অতীব প্রিয় মানুষকে কি ইচ্ছে করলে হাজার বছরের আয়ু দিতে পারতেন না? লক্ষ বছর জীবিত রাখতে পারতেন না? অবশ্যই পারতেন। কিন্তু তার এতো প্রিয়বান্দাকে তিনি সেটাও করেন নাই। তাকে তিনি একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই তার কাছে উঠিয়ে নিয়ে গেছেন। যাকে তিনি এতো ভালোবাসেন, যার জন্য তার এতোসব আয়োজন, যাকে ঘিরে তিনি পুরু বিশ্বকে সাজিয়েছেন, সেই তাকেই তিনি এই পৃথিবীতে জীবিত রেখেছিলেন মাত্র ৬৩ বছর ৪ দিন। ৯ রবিউলে তাঁর জন্ম, ১২ রবিউলে তাঁর ওফাত। ক্যালেন্ডার মোতাবেক বা চান্দ্র মাসের গননায় মতান্তরে ঠিক ৬৩ বছর। যদি এতো প্রিয়বন্ধুর জন্যই আল্লাহ মাত্র ৬৩ বছরের উপর আয়ুষ্কাল বেছে দিলেন, তাহলে আমি তাঁর তুলনায় কোথায়? আমি কি তাঁর থেকেও আল্লাহর কাছে বেশী প্রিয় যে, আল্লাহ আমাকে তাঁর হাবীবের থেকেও বেশীদিন বাচিয়ে রাখবেন? রাখতেও পারেন, তবে সেটা তাঁর ইচ্ছে। আবার তার আগেই তিনি আমাকে উঠিয়ে নিতে পারেন, সেটাও তাঁর ইচ্ছে। কিন্তু আমি যেহেতু জানি না আমার সময়কালটা কতদিনের, তাই আপাতদৃষ্টিতে আমাদের রাসুলের জীবনকে ফলো করলে আমার ধরেই নেওয়া উচিত যে, আমিও ৬৩ বছরের বেশী এই নশ্বর দুনিয়াতে থাকার কোনো যৌক্তিকতা নাই। কারন আমার রাসুল হচ্ছেন আমার জন্য সবক্ষেত্রে মডেল। আর তাকেই সর্বদা অনুসরন করতে বলেছেন আল্লাহ। যদি সবকিছুই আমি তাঁর ফলো করি, তাহলে তাঁর আয়ুষ্কালটাও আমাকে ফলো করতে হবে। আর এটাই ঠিক। এর থেকে কম বা বেশীর আয়ুষ্কালের আশীর্বাদ শুধু আল্লাহ ছাড়া আর কারো হাতে নাই। তাই, এই সময়ের সীমারেখা ধরেই আমার সমস্ত হোমওয়ার্ক, আমার সমস্ত প্ল্যানিং করা উচিত। যদি এর থেকে বেশীদিন আল্লাহ আমাকে রাখেন, সেটা হবে আমার জন্য বোনাস। হয়তো আমার দ্বারা আরো কিছু করিয়ে নিতে চান তিনি, অথবা আমার কিছু কমতি আছে যা পূর্ন করার জন্য আমাকে এক্সট্রা সময় দিচ্ছেন, অথবা আমাকে আরো টেষ্ট করার জন্য তিনি অতিরিক্ত সময়টা গুজে দিলেন। আর যদি এর থেকে কম সময়ের মধ্যে আমার ডাক পড়ে সেটাও আমার বিধাতার ইচ্ছা। আমি তার ইচ্ছার বাইরে এক সেকেন্ডও থাকার অধিকার রাখি না।

যদি এই হিসাব ঠিক রাখি, তাহলে আমিও আর এই দুনিয়াতে খুব বেশিদিন নাই। এরপরে কে আমাকে মনে রাখবে, কে আমার জন্য দোয়া করবে, আমার স্থান কোথায় হবে, আমার কর্মফলের কারনে কে কোথায় কিভাবে আমাকে মুল্যায়ন করবে তার দায়ীত্ত আমার আসলেই নাই। আমি সদা এভাবেই প্রিপারেশন নিতে চেষ্টা করছি। আমি গুছিয়ে ফেলার চেষ্টা করছি সব কিছু, কারন হাতে অনেক সময় নাই।

আমরা সবাই একটা ব্যাপার নিয়ে সর্বদা দুশ্চিন্তায় থাকি। আর সেটা হলো-আমাদের মৃত্যুর পর আমাদের পরিবারের কি হবে, আমাদের সন্তানদের কি হবে, এই দুশ্চিন্তায়। অথচ আমার কাছে বারবারই মনে হয়, এই দুশ্চিন্তার চেয়ে আমাদের সবার অনেক বেশী দুশ্চিন্তা হওয়া উচিত, আমার মৃত্যুর পর আমার কি হবে?

চলুন, আমরা রেডি হই। তাই এখানে যতো বেশী দান করে যাবো, আমি জোর দিয়ে সেদিন সেটা তাঁর কাছে চাইবো। নিশ্চয় তিনি অতীব ক্ষমাশীল এবং দয়াশীল। (আমিন)

             

যদিও ব্যবসায়ীক কাজে এবার ১১ নভেম্বর থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত ইন্ডিয়ায় ছিলাম, তারপরেও মানষিক প্রশান্তির জন্য কোনো প্রকার ল্যাপ টপ সাথে নেই নাই। চেয়েছিলাম, একেবারে পুর্ন বিশ্রাম। মর্তুজা ভাই সাথে ছিলেন। তিনি অবশ্য একটা আই পড সাথে নিয়েছেন, সেটার দরকার ছিলো। বেশীরবাগ সময়ই আমরা ব্যবসার বাইরে কাটিয়েছি। একটু ঘুরে ফিত্রে দেখার চেষ্টা করেছি, রি ল্যাক্স মুডেই ছিলাম। কোনো কিছুতেই কোনো তাড়াহুড়া ছিলো না। 

ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল পার্ক এবং প্রিন্সেপ ঘাটঃ 

১৫ বছর এক নাগারে (১৯০৬ থেকে ১৯২১) রানী ভিক্টোরিয়ার স্মরণে লর্ড কার্জন এই  হুগলী নদীর ধারে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল গড়ে তুলেছিলেন। আসলে এই মেমোরিয়াল তৈরী শুরু হয় রানী ভিক্টোরিয়ার মৃত্যুর প্রায় ৬ বছর পর থেকে। ১৮৪০ সালে ভিক্টোরিয়া প্রিন্স এলবার্টকে বিয়ে করেন। কিন্তু প্রিন্স এলবার্ট টাইফয়েড জরে ১৮৬১ সালে মারা যাওয়ার পর রানী আর কাউকেই বিয়ে করেন নি।  পরবর্তীতে রানী ভিক্টোরিয়া মারা যান ১৯০১ সালে সেরেব্রাল হেমোরেজে। তার মৃত্যুর পর রাজা ৭ম এডওয়ার্ড (তার ডাকনাম ছিলো বার্টি) ক্ষমতা গ্রহন করেন। মোট ২৫টি গ্যালারী আছে এর মধ্যে। তার মধ্যে ‘রয়েল গ্যালারী’, জাতীয় নেতাদের গ্যালারী, সেন্টারল হল, আর্মস এন্ড আর্মারী হল ইত্যাদি। সব গুলি গ্যালারীতে সবার প্রবেশের সুযোগ নাই। তবে নীচ তালায় পুরু মিউজিয়াম ভর্তি সুভাস চন্দ্রের তার লাইফ টাইমের বিভিন্ন তথ্য, চিত্র এবং ছবি দিয়ে ভরা। তারপরেও এখানে বেশ কিছু দূর্লভ ছবি এবং মুল্যবান ভাষ্কর্য আছে যা ইতিহাসের পাতায় বেশ নামিদামী হয়ে আছে। যেমন, ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী তারা যে মার্চেন্ট শীপে ভারত বর্ষে এসেছিলেন, তার একটা অরিজিনাল রেপ্লিকা আছে। রানী ভিক্টোরিয়া তার ১০ বছর বয়সে তার চাচা ৪র্থ রাজা উইলিয়াম থেকে পেয়েছিলেন সেটা আছে। টিপু সুলতানের গিল্ডেড ডেগার, কর্ন ওয়ালিসের মুর্তি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজ হাতে লেখা মেনুস্ক্রিপ্ট, পলাশীর যুদ্ধে যে ক্যনন বল ব্যবহৃত হয়েছিল তার একটা নিদর্শন আছে, লর্ড কার্জনের একটা মুর্তি আছে।

 

     

প্রিন্সেপ ঘাট দেখতে গিয়ে বেশ মজা হয়েছিলো। এতো পুরানো পুরানো নিদর্শন এই কলিকাতার আনাচে কানাচে বিদ্যমান যে, এক সময় যে ব্রিটিশরা এখানে একচ্ছত্র রাজত্ত করেছিলো তার নমুনা পাওয়া যায়। আমার ধারনা, ব্রিটিশরা যতো না আনন্দ পেয়েছে অন্যান্য উপনেবেশিক ক্ষমতায় তার থেকে অনেকবেশী আরাম এবং আনন্দ করেছে এই ভারত উপমহাদেশে। প্রতিটি কোনায় কোনায় এদের হাতের স্পর্শ পাওয়া যায় এতো বছর পরেও এই প্রন্সেপ ঘাটটাও তার একটা। 

জাকারিয়া মসজিদ 

কলিকাতার টীপু সুলতান রোডে সবচেয়ে বড় মসজিদ জাকারিয়া মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়ে এর চমৎকার কিছু আর্কিটেকচারাল ভিউ নজরে পড়েছিলো। তার কিছু ছবিঃ 

     

 

 

  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান । মাল্টা ধরা শুরু হয়েছে।
  • আমার ছাদ বাগান। পুদিনার বাহার
  • আমার ছাদ বাগান। লেবুর ফলন।
  • আমার ছাদ বাগান।
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান
  • আমার ছাদ বাগান

আমার ছাদ বাগানের কিছু ফসল

   

বাগান বড় অদ্ভুত। চারিদিকে প্রানের ছড়াছড়ি। কেউ কোনো কথা বলে না কিন্তু তাদের নীরব একটা ভাষা আছে। খুব কাছ থেকে দেখলে আর শুনলে এদের সব ভাষা পরিষ্কার বুঝা যায়। মুক, বধির কোনো মানব সন্তান যেমন তার শান্তি-অশান্তির কথা ব্যক্ত করলে মায়ের বুঝার কোনোই অসুবিধা হয় না, তেমনি বাগানের যিনি প্রকৃত পরিচর্যাকারী তার ও এই বধির এবং মুক ভাষাহীন উদ্ভিদের শান্তি-অশান্তির ব্যাপারগুলি বুঝতে কোনো অসুবিধা হয় না। ভালো পরিচর্যায় এসব গাছগুলি সব সময় ফল দেয়, সময় কাটানোর জন্য সংগ দেয় আর দেয় প্রচুর পরিমানে অক্সিজেন। অক্সিজেন যখন দেয় কিংবা সংগ, তার ছবি থাকে দেহে, আত্তায় আর অন্তরে। শুধু ফলটা দেখা যায়। আমাদের বাসার ছাদের মধ্যে আমার এই ছোট একটা বাগান। তাদের নিত্য সহচর চড়ুই, শালিক আর কাকের জন্য কোনো বীজই চারায় রুপান্তর করা সহজ হয় না। সারাদিন টবগুলির পাশেই বসে থাকে কখন একটা অংকুর ফুটবে আর অমনি টুপ করে খেয়ে ফেলবে। নেট দিয়েছি যাতে আর এই দুস্টুমীটা করতে না পারে। আমি এদেরকে কোনো বকা দেই না। ওরাও ব্যাপারটা বুঝে গেছে। আমি দেখেছি, বাগানে আমি এলেই যেনো এদের ভীড় বেড়ে যায়। ভালোই লাগে। বাগানে সময় কাটানো মানে কিছু জীবন্ত প্রজাতীর সাথে থাকা। Trees are so friendly and someone can spend time as much as he wants. আমার খুব শখের এই বাগান আমাকে সত্যিই সংগ দেয়।

My Family is Vaccinated

  • Akhtar Covid+ve
  • Ummika Covid +ve
  • Akhtar Vaccination Certificate
  • Mitul Vaccination Certificate
  • Konika Covid -ve
  • VACCINATION
  • Covid Cert with Name of the Company Final
  • Covid Certificate Small
  • Covid Test by SQ before going to India-2021 Nov
  • Covid Test in India before Flight Back to Dac
  • Covid Test in India before Flight Back to Dac

My Family is Vaccinated

আমার স্ত্রী মিটুল চৌধুরীর করোনা যখন সনাক্ত হয়, ততোদিনে মিটুল করোনা থেকে প্রায় আরোগ্য হয়েই যাচ্ছিলো। যখন ওর করোনা টেষ্ট করালাম ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে প্রভা হেলথ কেয়ার থেকে, ১২ তারিখে রিপোর্ট পেলাম, মিটুলের করোনা পজিটিভ যা শুরু হয়েছিল প্রায় ১৩ দিন আগে। আমরা সবাই ওর সাথেই সারাক্ষন ছিলাম এটা না জেনে যে, ওর করোনা হয়েছে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, মিটুলের করোনা থেকে আমাদের কারোরই করোনা হয় নাই। মিটুলের একদিন করোনা শেষ হয়ে গেলো। পরবর্তীতে ২৭ জানুয়ারী ২০২১ তারিখে আমার আর উম্মিকার করোনা পজিটিভ হলো। আমার করোনা আসলে চিটাগাং ভিজিটের পরে মনে হয় হয়েছিলো। আমি নিজেই বুঝতেছিলাম যে, আমার গাড়িতে যিনি বসেছিলেন তিনি বার বার কাশাকাশি করছিলেন। ব্যাপারটা আমার কাছে মোটেই ভালো লাগছিলো না। কিন্তু উপায়ও ছিলো না। আমি কোনো উপসর্গে ভুগি নাই। কোনো কাশি ছিলো না, মাথা ব্যথা ছিলো না, জর ছিলো না, শুধু গন্ধ পাচ্ছিলাম না। এই গন্ধ পাচ্ছিলাম না কেনো তার সন্দেহে করোনা টেষ্ট করাই আর করোনার সাক্ষাত পাই। আমার থেকেই মনে হয় উম্মিকার করোনাটা হয়েছিলো। উম্মিকার করোনা কয়েকদিনেই নেগেটিভ হয়ে গেলো বটে কিন্তু আমার প্রায় ২১/২২ দিন লাগলো করোনা নেগেটিভ হতে। আবার এর মধ্যে কনিকারও করোনা পজিটিভ হয়ে গেলো। কনিকার পজিটিভ মনে হয় এটাও আমার থেকেই পেয়েছে। অথবা উম্মিকার থেকে পেয়েছিলো। কিন্তু কনিকার করোনা পজিটিভ মাত্র ৭ দিনেই নেগেটিভ। যেহেতু ৪০ বছরের উর্ধে না হলে টীকা নেয়া যায় না, ফলে আমি আর মিটুল পর পর দুটূ টীকাই দিয়ে ফেললাম। একটা মার্চে আরেকটা এপ্রিলের শেষের দিকে। আমাদের পরিবার ইনশাল্লাহ করোনামুক্ত এবং আমরা দুজনে ভ্যাক্সিনেটেড। মেয়েদের জন্য টীকা দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু কনিকা বিদেশ চলে যাচ্ছে আগষ্টের ১০ তারিখে, তাই দুটু টীকা কভার করা সম্ভব না বিধায় বাল্টিমোরে গিয়ে ওকে টিকা নিতে হবে। উম্মিকা ডেলটা মেডিক্যাল হাসপাতাল এন্ড কলেজে চাকুরী নিয়েছে বিধায় ডাক্তারী কোটায় ওর ভ্যাক্সিনেশন হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। এখন বাকী আল্লাহ ভালো জানেন। 

Vaccinated Family

No Vaccine can protect you from anything but the Almighty. Have full trust on God and ensure following his strict Orders and Instructions to be blessed with HIS mercy against every pandemic and disasters. Surely, HE loves the Mankind more than we do. I have total faith on HIM as always.

আমার গ্রামের বাড়ী

খুব কাছেই আমার গ্রাম। ফ্যাক্টরী থেকে মাত্র ১৫/২০ মিনিটের ড্রাইভ। ইচ্ছে করলেই আমি প্রতিদিন যেতে পারি, ইচ্ছে করলেই আমি সারাদিন ও কাটাতে পারি সেখানে। একটা সময় ছিলো কোনো ছুটির দিন ছিলো আমার নেশার মতো, সময় পেলেই চলে আসতাম। তখন আমার গাড়ী ছিলো না, রাস্তাঘাটও তেমন ভালো ছিলো না। তারপরেও চলে আসতাম। অথচ এখন রাস্তাঘাট খুব সুন্দর, নিজের গাড়িও আছে। আর আমি প্রতিদিন ২ ঘন্টা জ্যাম পেড়িয়েও সেই গ্রামের অতি সন্নিকটে হাসনাবাদ ইকুরিয়াতে আমি অফিস করি। কিন্তু এখন আর তেমন মন টানে না সেখানে যাওয়ার। সবকিছুই আগের মতোই আছে, গ্রামটা আছে, আত্মীয়স্বজন আছে, বাড়িটাও আছে, কিন্তু সেখানে একটা জিনিষ নেই যা আমাকে নেশার মতো আগে টেনে নিয়ে যেতো- আর সেটা হলো আমার মা। এই মা-ই ছিলো আমার নেশা, এই মা-ই ছিলো আমার গ্রাম, আমার বন্ডেজ। এখন গ্রামটাকে আর আমার গ্রাম বলে মনে হয় না। অনেকেই প্রশ্ন করে- গ্রামে কেনো যাই না? 

আসলে এখন গ্রামে আমার জন্য আর কিছুই অবশিষ্ট নাই। যেটা আছে সেটা শুধু কিছু পুরানো স্মৃতি। এইতো গত কয়েকদিন আগে আমার ছোট মেয়েকে নিয়ে আমি আর আমার স্ত্রী হুট করেই গ্রামে গিয়েছিলাম। আগে তো আমি গ্রামে এলে পরে মা অতিব্যস্ত হয়ে যেতেন ছেলেকে কি খাওয়াবেন, কি করবেন, কত কি?। এখন কোনো ব্যস্ততা নাই। কেউ অপেক্ষাও করে থাকে না। এভাবেই হয়তো একদিন গ্রামটা আমার স্মৃতি থেকেও অনেক দূরে সরে যাবে। আর এর জন্য দায়ী আসলে কেউ নয়। দায়ী শুধু 'সময়'। 

 

আমার গ্রামের বাড়ির ভিডিও

https://goldeninn-bd.com/wp-content/uploads/2022/04/My-Home-at-Village.mp4

গ্রাম-২০১৮

গ্রামে খুব কম যাওয়া হয়, কিন্তু যেতে বারে বারেই মন চায়। মেয়েরা গ্রামে গেলেও খুশী হয়। কিন্তু সবচেয়ে আক্ষেপের বিষয়টা হচ্ছে- গ্রামে মা যখন ছিলো তখন খুব ঘন ঘন যাওয়া হলেও মায়ের ইন্তেকালের পর কালে ভদ্রে যাওয়া হয়। বোনেরা আছে ঠিকই কিন্তু সময় কাটতে চায় না। সেই আগের পরিবেশ টা আর নাই। ২০১৮ সালের কুরবানীর ঈদে গ্রামেই কুরবানী দিয়েছিলাম এজন্য যে, এই উপলক্ষে গ্রামেও যাওয়া হলো আবার অনেকের সাথে দেখাও হলো। সে দিনের কিছু ছবি। 

  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • In front of Belayet Bhai's House
  • With Billal Bhabi
  • With Billal Bhabi
  • With Bilkis, Billal Bhai Daughter
  • With Bilkis, Billal Bhai Daughter
  • With Bilkis, Billal Bhai Daughter
  • In front of My Village House
  • In front of My Village House
  • In front of My Village House
  • In front of My Village House
  • In front of My Village House

এপোলেটস

আমার সামরীক জীবনের কিছু স্মৃতি মাঝে মাঝে চোখে পড়ে। ভালো লাগে। Military life is a man's life. অনেক গুলি বছর এই সেনাবাহিনীতে আমি কাজ করেছিলাম। অনেক গুলি বছর। এই সুবাদে দেশ বিদেশে গিয়েছি, শান্তিরক্ষা বাহিনীতে কাজ করেছি, অনেক বড় বড় বিসশ নেতাদের কাছাকাছি আসার সুযোগ হয়েছে। অভিজ্ঞতা বেড়েছে অনেক। অকালেই সেনাবাহিনী থেকে চলে আসার আমার কোনো পরিকল্পনাই ছিলো না কিন্তু রাজ্যের অনেক অনিয়মের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারার কারনে শেষ মেষ আর্মিকেই আমার ছাড়তে হয়েছে। তখন হয়তো বুঝতে পারিনি কততা ঠিক আর বেঠিক ছিলো সিদ্ধান্ত, কিন্তু এখন মনে হয় যে, সিদ্ধান্ত ঠিক সময়ে ঠিক সিদ্ধান্তটাই যেনো ঈশ্বর আমাকে নিতে সাহাজ্য করেছিলেন। 

আমার ছোত মেয়ে যখন দেশে ছিলো, তখনো দেখেছি অনেক গোছাল আর পয় পরিষ্কার থাকতো। ক্রিয়েটিভ চিন্তা ধারনা বেশ বেশী। পরীক্ষা নিয়ে তার কোনো মাথায় কখনো দুশ্চিন্তা ছিলো এটা আমার চোখে পড়ে নাই। দেখা গেলো, কাল তার পরীক্ষা কিন্তু আজ সে অন্য কাজে ব্যস্ত। যাই হোক, সে এখন দূরে থাকে, সুদূর আমেরিকায়। ভয় পেয়েছিলাম প্রথম প্রথম, কিন্তু সে ভয়টা আর এখন নাই ইনশাল্লাহ। গুছিয়ে উঠেছে। গত মাসে সে তার নতুন বাসায় উঠেছে। তার সাথে আরো একটা বিদেশী মেয়েও আছে। শুনলাম, সেও নাকি ওর মতো বেশ গুছানো। শুনে ভালো লেগেছে। তারা নতুন বাসায় উঠে যার যার মতো করে তাদের রুম সাজিয়েছে। মেয়ে সেই সাজানো রুমের ছবি পাঠিয়েছে। দেখে ভালই লেগেছে। 

যেতে চেয়েছিলাম মেয়ের কাছে। কিন্তু প্রথমে কভিডের কারনে সব কিছুতেই রেস্ট্রিকশন ছিলো, ভিসায় খুবই কড়াকড়ি করায় যাওয়া হচ্ছিলো না। আর এখন শুরু হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। তারপরেও ভিসার জন্য এপ্লাই করেছি, দেখি কবে নাগাদ যাওয়া যায়। আমেরিকায় সেই ১৯৯৫ সালে গিয়েছিলাম, সেখানে আমার মন টিকে নাই। ফলে অনেকবার অনেক বছর মেয়াদিতে ভিসা পেয়েও আর যাওয়া হয় নাই। আমার কাছে আমেরিকা কোনো সপ্নের দেশ কখনোই মনে হয় নাই। কিন্তু এখন মন যেতে চায় কারন মেয়ে ওখানে থাকে। 

দেখা যাক আবার কবে যাওয়া হয়। 

ছোট মেয়ের ছোট রুম কিন্তু সে অনেক যত্ন করে সুন্দর ডেকোরেশন করে রাখে। অন্তত আমার মতো অগোছালো হয় নাই। আমি যে অগোছালো এই তথ্য আমার জানা থাকলেও সেটা আমার স্ত্রীর থেকে বেশী কেউ আর জানে না। তারপরেও চলে যাচ্ছে জীবন। আমার মেয়ের আমেরিকায় তার বাল্টিমোরে ছোট বাসার একটা ছোট ভিডিও। 

https://goldeninn-bd.com/wp-content/uploads/2022/06/My-Video.mp4

Menu

  • উচ্ছিষ্ঠ সময়ের রাজত্ব
  • Hossain Ali Madbor
  • Alauddin Chowdhury
  • Literatures
  • Tours & Travels
  • অন্য দুনিয়া
  • 2nd Diary
  • Hand Written SGS Diary
  • Business History
  • Tours & Travels
  • 1983-1987
  • 1988-1992
  • 1993-1997
  • 1998-2002
  • 2003-2007
  • 2008-2012
  • 2013-2017
  • 2018-2022
  • 2023-2027

Defense Journal

  • A Community with Uncertain Tomorrow
  • Brexit-Part-1
  • Brexit-Part-2
  • Egypt Revolution-Its Effect on M East
  • Fundamentalism in Muslim World-Causes
  • Generation Gap
  • Hitler-From Unknown to a Dictator
  • Is Super Power Shifting? Who is Next?
  • Let’s Laugh
  • Osama Bin Laden-Death and Aftermath
  • PhD Thesis-Rise of Islamic…
  • Political Instability & Eco Dev
  • Relationship Between IF and TG

More Categories

Albums-1

  • Chittagong and Nilgiri Tour
  • Chowdhury Bari
  • Coxes Bazar Tour
  • Family At A Glance
  • Habib Bhai at Village
  • Haiti Tours
  • India Tour
  • Khulna Div Tours
  • Kingdom of Saudi Arabia (KSA)
  • Let’s Laugh
  • Major Akhtar (Single)
  • Malaysia Tours
  • Mirpur Govt Bangla College
  • Mitul Bhutan Tour
  • Mitul Chowdhury (Single)
  • Mitul NAEM Training

Album-2

  • Let’s Laugh
  • Loving People Left
  • Mother Album (Single)
  • Mother in Law (Single)
  • Peoples Republic of China
  • Republic of Georgia Tour
  • Rooftop Garden
  • Safura Khala Album (Single)
  • Sister-Laila Khatun
  • Sylhet Division Tours
  • Thanchi Tour
  • Touch-13
  • Turkey, Dominican, St. Pittsburg and Russia Tour
  • United States of Ameria (USA)
  • Village House

ব্যক্তিত্ব

 

এরা প্রত্যেকেই আমার জীবনে অনেকটা অংশ জুড়ে ছিলেন। কেউ আমার মাথার ছাদ ছিলেন, কেঊ আমার পাশে অসময়ে এসে দাড়িয়েছিলেন, কেউ আমার সাফল্যের জন্য তাদের জীবনের অনেক কিছুই ত্যাগ স্বীকার করেছেন। আবার কেউ কেউ তাদের নিজেদের ফিল্ডে সাফল্য এনে আমাকে সম্মানীত করেছেন যাদের জন্য আমি সপ্ন দেখেছি। এদের মধ্যে অনেকেই আজ বিগত হয়েছেন বটে কিন্তু বংশ পরম্পরায় এরা থাকবেন, এবং শতাব্দীর অন্য কালেও এদের মূল্যায়ন ম্লান হয়ে যাওয়ার মতো নয়। ভালোবাসা আজীবন এবং আমরন। উনারা যুদ্ধ দেখেছেন আবার জীবনের তরে যুদ্ধ করেই বেচে ছিলেন। তাদের প্রেমের মাহাত্য ছিলো এমন যা আমাদের ভবিষ্যৎ গরার জন্য মজবুত কিছু প্লাটফর্ম তইরীতেই মগ্ন ছিলেন। তারা শুধু ধন্য নন, তারা পুজনীয় বটে। 

Created By Major Mohammad Akhtar Hossain, PhD, MSc, MDS, MBA, psc, G+, Artillery (Retd)
A SiteOrigin Theme